প্রাণি খাদ্য তৈরি নির্দেশিকা (Feed Formulation Guide) ই-বুক টি সকল প্রকার তথ্য দিয়ে খামারিকে একটি আদর্শ প্রাণি খাদ্য তৈরিতে সহযোগীতা করবে। লাভজনক খামার পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রাণি খাদ্যে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রাণি খাদ্যের সাথে সরাসরি দুটি বিষয় জড়িত। প্রথমত উৎপাদন এবং দ্বিতীয়ত ব্যায়।
এই বইটি পড়ে আপনি যা জানবেন
- খাদ্যের পুষ্টি উপাদানসমূহ যেমন কার্বোহায়ড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ফাইবার ইত্যাদির কাজ, উৎস্য ও গুরুত্ব সম্পর্কে।
- ফিড তৈরির উপকরণসমূহের পুষ্টিগুণ ও ব্যবহার সম্পর্কে।
- ফিড সাপ্লিমেন্ট ও এডিটিভসগুলো ও এর ব্যবহার সম্পর্কে।
- ব্রয়লার, লেয়ার, সোনালী ও দেশি মুরগির খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কে।
- বিভিন্ন বয়সের ব্রয়লার, লেয়ার, সোনালী ও দেশি মুরগির খাদ্য তৈরির ফর্মুলা।
- মাছের খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কে।
- বিভিন্ন প্রজাতির মাছের খাদ্য তৈরির ফর্মুলা
- গাভী ও মোটাতাজাকরণ গরুর খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কে।
- গাভী ও মোটাতাজাকরণ গরুর খাদ্য তৈরির ফর্মুলা।
- ফিড কনভারশন রেশিও এর মান নির্নয় সম্পর্কে।
- ফিড ফরমুলেশন করার হিসাব-নিকাশ সম্পর্কে।
- সর্বপরি একটি মৎস্য বা প্রাণিসম্পদ খামারির খাদ্য প্রস্তুত করতে যে সকল তথ্য জানার প্রয়োজন হয় তার সবটুকুই পাওয়া যাবে এই ই-বুক টিতে।
প্রাণির খাদ্য তার চাহিদা অনুযায়ী সঠিক পুষ্টি মানের না হলে উৎপাদন ব্যাহত হবে এবং একই সাথে প্রাণি নানান ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হবে। অন্যদিকে খামারের সবচেয়ে বেশি ব্যায় করতে হয় খাদ্য ব্যবস্থাপনায়।
প্রাণি খাদ্য তৈরি
আপনারা লক্ষ্য করেছেন প্রতিনিয়ত গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই উচ্চ মূল্যে খাবার কিনে খামারিরা প্রতিনিয়ত লোকসান গুনছেন। সুতারাং গবাদিপ্রাণি, হাঁস-মুরগি ও মাছের খাদ্য নিজেরাই খামারে প্রস্তুত করার কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই। খাদ্য তৈরির সময় খাদ্যের গুণগত মান ও দাম কে গুরুত্ব দিতে হবে।
কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ খামারি প্রাণি খাদ্য তৈরিতে দক্ষ্য নয়। এমনকি ইচ্ছা থাকা সত্বেও তারা এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ বা সঠিক ধারনা পাচ্ছে না। এরই ধারাবাহিকতায় খামারিদের ফিড তৈরির দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য মিশকাত এগ্রিকালচার ক্ষুদ্র পরিসরে কাজ শুরু করেছে।
আমরা প্রাণি খাদ্য তৈরির নির্দেশিকা” শীর্শক একটি ই-বুক তৈরির কাজ ইতমধ্যে শেষ করেছি। এই ই-বুক থেকে একজন খামারি তার খামারের খাদ্য তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো পেয়ে যেতে পারে। যা আপনার খামারের খাদ্য খরচ কমানো ও আশানুরূপ উৎপাদন পেতে সাহায্য করবে।
admin –
যারা নিজের গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি ও মৎস্য খামারের খাদ্য নিজেরা তৈরি করছেন অথবা তৈরি করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য এই বইটি। এছাড়াও খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদেরও কাজে আসবে।
বকুল –
ব্রয়লার, লেয়ার, সোনালী মুরগি অথবা গরু, ছাগল, অথবা মাছের খাদ্য তৈরির জন্য একজন খামারির যেসকল ব্যাসিক ধারনা থাকার প্রয়োজন সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে এই ই-বুক টি রচনা করা হয়েছে।
এটি আমার জন্য দরকারি